
সাংবাদিক

শুধু নেলি কেন, বিহারের ভোটের পর আসামের বিজেপি মন্ত্রী অশোক সিংঘল তার এক্স হ্যান্ডেলে ফুলকপি চাষের একটা ছবি দিয়ে লিখেছেন ‘বিহার অ্যাপ্রুভস গোবি ফার্মিং’। অর্থাৎ বিহার কপি চাষকেই অনুমোদন দিয়েছে। কারণ? ভাগলপুরের ইতিহাস মনে করিয়ে দিতে চাইছেন তিনি। কী হয়েছিল ভাগলপুরে?

সামনেই আসাম, পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাডু, কেরালা ও পুদুচেরিতে বিধানসভা ভোট। বিজেপি বিভাজনের রাজনীতিকে পুরোমাত্রায় কাজে লাগাচ্ছে। সঙ্গে থাকছে দলবদলের অংকও। কারণ বিজেপি নেতারা জানেন, ভারতের সাধারণ মানুষ মন থেকেই অসাম্প্রদায়িক।

বিজেপির এই সর্বগ্রাসী প্রচারে বিপরীতে মমতা ব্যানার্জির তৃণমূল নেতারাও মাঝে মাঝে বিভ্রান্ত হচ্ছেন। তাদের বিভ্রান্ত করাটাই তো বিজেপির কৌশল। বামেরা অবশ্য সীমিত শক্তি নিয়েও এসআইআর মোকাবিলায় বেশ সক্রিয়।